নিজস্ব প্রতিবেদক:
২০১৫ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত পদ্মায় এই পাঁচ বছরে ভেঙ্গেছে প্রায় ২০০ একর আবাদি জমি।দুর্বল ও অপরিণত মাটির কারণে সবচেয়ে বেশি ভেঙ্গেছে শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলা।
অস্ট্রেলিয়ার কার্টিন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আশরাফ দেওয়ান বিডি টাইম ক্রাইমস কে বলেন, গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্রের মতো বিশাল দুটি নদীর অববাহিকার পানিগুলো পদ্মা নদী দিয়ে বঙ্গোপসাগরের পড়ে। আর মাওয়া থেকে শরীয়তপুর পর্যন্ত পদ্মার যে শাখাটি তৈরি হয়েছে তা বড়জোর ২০০ বছর আগের। ফলে এ দুই পাশের ভূখণ্ড অনেক অপরিণত ও দুর্বল মাটি দিয়ে গঠিত। যার ফলে বন্যা ও জলোচ্ছ্বাসের কারণেই পানি বেড়ে গেলে সেখানে ভাঙ্গন বেড়ে যায়।
স্থানীয় চেয়ারম্যানের মাধ্যমে আরো জানা যায় যে, ২০২০ সালের বন্যায় নড়িয়া উপজেলার চামটা ইউনিয়নের মো: শাকিল বেপারী, খালেক মীর্ধা, মানিক হোসেন ও হাবিবদের মতো অসংখ্য মানুষের ঘর-বাড়ি, গরু- ছাগল, হাঁষ -মুরগি অর্থাৎ কোটি কোটি টাকার সম্পদ পদ্মা নদীতে বিলীন হয়ে গিয়েছে, চামটা ইউনিয়নের মানুষ এখন প্রায় ভিক্ষা করার মত অবস্থা।
জানতে চাইলে ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক বলেন পদ্মা পৃথিবীর অন্যতম গতিশীল নদী, বিশেষ করে বর্ষাকালে এটি কোথায় কখন ভাঙ্গন ঘটাবে তা অনুমান করা যায় না।
সম্পাদক ও প্রকাশক : ইসমাইল হোসেন সৌরভ,
নির্বাহী সম্পাদক:মো:শাহাবুদ্দিন খান
বার্তা প্রধান : মোহাম্মদ শাহ্ কামাল,
কপিরাইট © সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত