বিশেষ প্রতিনিধি, মোঃ গিয়াস উদ্দিন আহমেদ রানা :
আবারো চুরি হচ্ছে শ্রীপুর রাজা বাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ চিনাশুখানিয়া এলাকায় গত ১৬/০৬/২০২৫ তারিখ মধ্যে রাত আনুমানিক দুইটার দিকে ট্রাক গাড়ি নিয়ে তিনটে বাড়ির ছয়টি গরু চুরি হয় । চিৎকার চেঁচামেচি করলে আশেপাশের ও এলাকাবাসী সবাই বের হয়ে আসে তখন আসিয়া একটি সিএনজি গাড়ি দেখতে পায় সেই সিএনজি গাড়িতে দুজন লোক বসেছিল তৎকালীন লোকজন তাদেরকে আটক করে এবং গরু চোরদের খোঁজাখুঁজি করিয়া না পাইয়া সেই সিএনজি গাড়িতে থাকা ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা বলেন আমরা এখানে দোকানে আসিয়াছি তখন স্থানীয় লোকজন বলেন রাত্র দুইটা বিশ মিনিটে আপনাদের জন্য এই জঙ্গলের ভিতরে দোকান কে খুলে বসে আছেন তখন স্থানীয় লোকজন রাজাবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের ৪,৫,ও,৬, নং ওয়ার্ড মহিলা মেম্বারের বাড়ি যান এবং মহিলা মেম্বার কে খবর দেয় ও বলেন আমাদের এখানে গরু চুরি হয়েছে আমরা দুজন ব্যক্তিকে আটক করেছি তখন মহিলা মেম্বারের স্বামী সোহাগ ভূঁইয়া তাদের সাথে সেই ব্যক্তিদের দেখতে যান এবং যে দেখেন দুজন ব্যক্তি একটি সিএনজি গাড়ির ভিতরে বসা আছে । তখন তিনি জিজ্ঞেস করলে বলে আমরা এখন এসেছি বিড়ি কিনতে তখন এলাকাবাসী এই কথা শুনে বলে মিথ্যা কথা বলা দরকার নাই রাত দুইটার সময় দোকান কে খুলে রেখেছে । এই কথা বলে এলাকাবাসী সবাই মিলে মারধর করতে চাইলে বাধা প্রদান করেন সোহাগ ভূঁইয়া এবং বলেন এদের নাম ঠিকানা রেখে থানায় খবর দিন । এই বলে বাড়ী চলে যাই । এরপর চোরেদের বিরুদ্ধে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন সেই অভিযোগ টি মধ্য ৪,৫ , ও ৬ নং ওয়ার্ড মহিলা মেম্বারের নাম ও তার স্বামীর নাম দেওয়া হয় এই খবর শুনে যাদের গরু চূরি হয়েছে সোহাগ ভূঁইয়া তাদের সাথে কথা বলে জানতে পারে তার ও তার স্ত্রীর নাম তারা দেয়নি। পরবর্তীতে জানা যায় কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক আলামিন ও সাংবাদিক জহিরুল ইসরলাম তাঁরা দিয়েছেন । এবং ভাববার বিষয় যে ব্যক্তি ট্রাকে গরু তুলতে দেখেছেন সেই ব্যক্তির নাম অভিযোগে ছিল না কিন্তু যাকে ঘুম থেকে তুলে আনা হয় তার নাম ও তার স্ত্রীর নাম দেওয়া হয় এবং তাদের মান-সম্মান নিয়ে খেলতে শুরু করে দুজন অর্থলোভী ব্যক্তি তারা দুজন মিলে মহিলা মেম্বার ও তার স্বামী সোহাগ ভূঁইয়ার মান সম্মান নিয়ে খেলতে থাকেন এবং প্রচার করেন যে রাজাবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের ৪,৫,ও৬, নং ওয়ার্ড মহিলা মেম্বারের ও তার স্বামী বিরুদ্ধে অপপ্রচার করেন। এবং কি মহিলা মেম্বার ও তার স্বামীর মান সম্মানের চিন্তা করে তাদেরকে তাহার নিজ বাড়িতে আসার জন্য অনুরোধ করেন। কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক আলামিন ও সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম মহিলা মেম্বারের বাড়িতে যান। এবং তাদের সাথে মহিলা মেম্বার ও তার স্বামী কথাবার্তা বলেন যে আমাদের স্বামী স্ত্রীকে নিয়ে কেন আপনারা এই অপপ্রচার করছেন তখন সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম বলে ওঠেন আপনাদের সাথে আমাদের একটা হিসাব আছেন এইজন্য যতদিন পর্যন্তই সেটা শেষ না হবে ততদিন পর্যন্তই এটা চলবে তখন মহিলা মেম্বার ও তার স্বামী সোহাগ ভুঁইয়া বলেন আমাদের রাজাবাড়ি ইউনিয়নে বাপ দাদার আমল থেকে আমাদের একটি সুনাম আছে সেই সুনামটি নষ্ট করিবেন না তখন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক আলামিন বলে ওঠেন দশ লক্ষ টাকা দিতে হবে তা না হলে হয়তো একদিন আপনারা দুজনও থাকবেন না এই কথা শুনে সোহাগ ভূঁইয়া ও তার স্ত্রী মহিলা মেম্বার বলেন আপনার দুই জন এই বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান। এবং তারা দুজন মহিলা মেম্বারের বাড়ি থেকে বের হয়ে আসেন এবং এরপর থেকে না না রকম হুমকি ধামকি এবং কি পৃথিবী থেকে বিদায় করিয়া দিবেন এই কথা ও বলেন। এই কথা শুনে রাজবাড়ি ইউনিয়নের ৪,৫,ও৬নং ওয়ার্ড মহিলা মেম্বার শ্রীপুর থানায় একটি অভিযোগ করেন এবং কি ঢাকা জাতীয় প্রেসক্লাবে একটি অভিযোগ করেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে আমাদের গণমাধ্যম কর্মী শ্রীপুর রাজাবাড়ি ইউনিয়নে তথ্য সংগ্রহ করার জন্য জান সেখানে থেকে কিছু তথ্য উঠে আসেন যে বিএনপি’র অঙ্গ সংগঠনের কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক আলামিন ও সাংবাদিক জহিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে জবানবন্দির দিয়েছেন এলাকাবাসী কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক আলামিন কিশোরদের দিয়ে মাদক বিক্রি ও চোরা চালান করান এবং কি রাজাবাড়ি ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডের গণ্যমান্য ব্যক্তিদের ভয় ভীতি দেখিয়ে জমি দখল ও টাকা পয়সা হাতিয়ে নিচ্ছেন এবং কি বাদ পড়ছেন না অনেক ওয়ার্ডের মেম্বাররাও এই বিষয়ে আমাদের গণমাধ্যম কর্মী আরো জানতে চাইলে সাধারণ জনগণ বলেন আমরা কথা বললে আমাদেরকে গুম ও হত্যা করতে পারে। তখন আমাদের গণমাধ্যম কর্মী সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম এর কথা জানতে চাইলে তখন সাধারণ জনগণ বলেন তিনি আরেকজন ভয়ংকর ব্যক্তি সাধারণ জনগণের কাছ থেকে টাকা পয়সা হাতিয়ে নেওয়ার আরেকজন চাঁদাবাদ তখন আমাদের গণমাধ্যম কর্মী প্রশ্ন করলে বলেন জনগণের মান সম্মান নিয়ে টাকা-পয়সা হাতিয়ে নিচ্ছেন এ ব্যাপারে অনেকেই শ্রীপুর থানায় অভিযোগ করেছেন কিন্তু সেই অভিযোগে কোন কাজ হয়নি কেন তা আজও জানা যায়নি সে ব্যাপারে জানতে চাইলে কেউ মুখ খুলে নেই এরপর আমাদের গণমাধ্যম কর্মী শ্রীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ এর সাথে কথা বলে জানতে চাইলে থানার অফিসার ইনচার্জ বলেন আইন সবার জন্য সমান সে আমি বা আপনি হোন না কেন অপরাধী যে করবে তাহাকে গ্রেপ্তার করা হবে এবং কি শাস্তি প্রদান করাও জন্য আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।।।
(আবার আসছে)