1. info@www.dailybdcrimetimes.com : দৈনিক বিডি ক্রাইম টাইমস.কম :
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৪২ অপরাহ্ন
Title :
গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার কোনো লকডাউন বাংলাদেশে চলবে না— বাউফলে ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের ঘোষণা ধামরাইয়ে ‘লকডাউনে’ নাশকতা ঠেকাতে বিএনপি’র মোটরসাইকেল শোডাউন  আওয়ামী লীগের ঘোষিত লক ডাউনের নামে নাশকতা রুখে দিতে রূপগঞ্জ তারবো পৌর বিএনপির বিক্ষোভ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত লকডাউন ঠেকাতে ঢাকার ধামরাইয়ে কঠোর অবস্থানে পুলিশ ঢাকার ধামরাইয়ে র‌্যাব-৪ এর অভিযানে ২ কেজি ৫০০ গ্রাম হেরোইনসহ এক যুবককে আটক করা হয়েছে যৌথবাহিনীর চেকপোস্টে প্রায় অর্ধলক্ষ টাকা জরিমানা আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক এর উদ্যোগে সাদেকপুর ইউনিয়নের ভাঙা রাস্তা মেরামতের কাজ চলমান রাজধানী থেকে যুবদল নেতার মরদেহ উদ্ধার আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত ককটেল বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় আ.লীগসহ ৩৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৬

বাউফলে তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই ফেল, সুপার বললেন— ‘তকদির খারাপ’

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ১৩ মে, ২০২৪
  • ১৪২ Time View

এম জাফরান হারুন, পটুয়াখালী::

এ বছরের দাখিল পরীক্ষায় বাউফলের তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে অংশ নেওয়া ২৯ জন পরীক্ষার্থী সবাই ফেল করেছে। গত রোববার ১২ই মে- ২০২৪ ইং প্রকাশ হওয়া ফলে এমন চিত্র দেখা যায়। কোনো শিক্ষার্থী পাস না করা তিনটি মাদ্রাসার মধ্যে একটি উপজেলার উত্তর দাসপাড়া দাখিল মাদ্রাসা। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ১৫ জন দাখিল পরীক্ষায় অংশ নেয়। কিন্তু তাদের একজনও পাস করতে পারেনি। অথচ তাদের পড়ানোর জন্য শিক্ষক ছিলেন ১১ জন।

সব ছাত্র ফেল করার কারণ জানতে চাইলে মাদ্রাসার সুপার (ভারপ্রাপ্ত) মাসুম বিল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, ‘তকদির খারাপ, তাই সবাই ফেল করছে। এমন রেজাল্ট হওয়ার কথা নয়।’

তবে অভিভাবকরা বলছেন ভিন্ন কথা। তাদের অভিযোগ, মাদ্রাসায় পড়াশোনার ভালো পরিবেশ নেই। ভারপ্রাপ্ত সুপার পদ নিয়ে দুই শিক্ষকের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। তাদের মধ্যে হাতাহাতি, এমনকি মারামারির ঘটনাও ঘটেছে। এসব কারণে মাদ্রাসায় শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট হয়েছে। তা ছাড়া শিক্ষকেরা নিয়মিত মাদ্রাসায় আসেন না। আসলেও ঠিকমতো পাঠদান না করিয়ে অফিস কক্ষে বসে থাকেন। যে কারণে গত কয়েক বছর ধরেই ফলাফল ধারাবাহিক খারাপ হচ্ছে। ফলস্বরূপ এবার কেউই পাস করেনি।

কেউ পাস না করা অপর মাদ্রাসা দুটি হলো পশ্চিম কালিশুরী বালিকা দাখিল মাদ্রাসা ও উত্তর কেশবপুর বালিকা দাখিল মাদ্রাসা। জানা যায়, পশ্চিম কালিশুরী বালিকা দাখিল মাদ্রাসা থেকে এ বছর দাখিল পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৩ জন ছাত্রী। আর উত্তর কেশবপুর বালিকা দাখিল মাদ্রাসা থেকে অংশ নেয় একজন। তাদের একজনও পাস করেনি।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন শিক্ষক বলেন, ‘বিগত বছর পরীক্ষাকেন্দ্রে শিক্ষকেরা নকল দিয়ে শিক্ষার্থীদের পাস করাতেন। এ বছর ইউএনও কঠোরভাবে পরীক্ষা নিয়েছেন, নকলবিহীন পরীক্ষা হয়েছে। তাই যারা পড়াশোনা করেছে তারাই পাস করেছে। বাকিরা সব ফেল।’

এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বশির গাজী সাংবাদিকদের বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানকে শোকজ করা হয়েছে। একই সঙ্গে এমপিও বাতিলের জন্য শিক্ষা বোর্ড ও মাদ্রাসা অধিদপ্তর বরাবর লিখিত আবেদন করা হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved