নীলফামারী প্রতিনিধি:
বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের অধীনে তিস্তা সেচ প্রকল্পের আওতায় নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার এস৪টি খাল পুনর্বাসন ও শক্তিশালী কারণ প্রকল্পে উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। এবং উপকারিত হচ্ছে হাজার হাজার কৃষক, শ্রমিক। শেষ প্রকল্পটি প্রায় ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ খাল সংস্কারের এই প্রকল্পের প্রকল্পিত মূল্য ছিলো ৯ কোটি ৬৩ লাখ ৪ হাজার ৫৩ টাকা যার চুক্তি মূল্য নির্ধারণ করা হয় ৮ কোটি ৬৬ লক্ষ ৭০ হাজার ৩৬৮ টাকা। ২০২১ থেকে এই প্রকল্পটি শুরু হয় বিভিন্ন জলাশয় এবং বর্ষাকাল এবং বিভিন্ন দিকে বিভিন্ন সমস্যা জনিত কারণে প্রকল্পটি একটু বিলম্ব হয় তবুও নিয়ম-নীতি মেনেই সুন্দরভাবে চলমান উন্নয়ন কাজ। সেচ প্রকল্পটির আশেপাশের জমি চাষের কৃষকরা বলেন যে দীর্ঘ সময় পার হয়ে গেলেও সুন্দরভাবে কাজ চলছে এবং সংস্কারে কোন অনিয়ম দেখা যায়নি।
এ যেনো দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সংস্কারের কাজ আমরা তাতে খুশি আমাদের এলাকাবাসীর সহ কারো কোন ভেদাভেদ এবং অভিযোগ নেই। সরজমিনে প্রতিনিয়ত গিয়ে দেখা যায় প্রতিষ্ঠানের ঠিকাদার ইঞ্জিনিয়ার বজলুল খান, দিনরাত পরিশ্রম করে বিভিন্ন জায়গা থেকে খিয়া মাটি, দল মাটি, বিভিন্ন কৃষকের কাছ থেকে উঁচু জমির মাটি মোটা টাকায় ক্রয় করে সংস্কারের কাজে লাগানো হচ্ছে। এবং সেভাবে দিনরাত এবং সব সময় নজরদারিতে রেখেছেন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী, এবং কাজটি দেখভাহল ও ততরকি করেন সব সময় উপসহকারী প্রকৌশলী ফিরোজ হাসান যাতে করে কোন ধরনের কাজের মধ্যে বিন্দু পরিমাণ সার দোয়া হচ্ছে না ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে সিডিউল অনুযায়ী কাজ বুঝিয়ে নেওয়া হচ্ছে এরকমই দাবি এলাকাবাসীর এবং উক্ত পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্মকর্তাদের। যেভাবে খালটি সংস্কার করা হয়েছে কিছুদিন গেলেই দৃষ্টিনন্দন হবে অত্র এলাকা এবং দুই ধার দিয়ে অনেক ধরনের,ও ছোট-বড় গাড়ি যাতায়াত করতে পারে সেভাবেই সংস্কার করা হয়েছে এস৪টি সেচ প্রকল্প। তবে বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় জনগণ এবং কৃষক শ্রমিক এবং সচেতন মহল বলতেছেন সেচ প্রকল্পের আশেপাশে মাটি না পাওয়াই এই ভোগান্তি, এ জন্য এতদিন বিলম্ব হলো কাজ করতে তবে ইনশাআল্লাহ এ বছরের ভেতর কাজ শেষ হবে বলে আশাবাদী অত্র ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান সহ সাধারণ খেটে খাওয়া কৃষকরা।