বিশেষ প্রতিনিধ ঃ গিয়াস উদ্দিন আহমেদ রানা
গাজীপুর শ্রীপুর রাজাবাড়ি ইউনিয়নের প্রতারণার শিকার হয়েছেন হেকমত আলী ১৯৭১ সাল থেকে যে মানুষটা দিনের পর দিন শ্বশুর বাড়ির লোকজনকে সাহায্য সহযোগিতা করে আসছিলেন সেই মানুষটাকে আজ তারাই নিঃস্ব করে দিয়েছেন। আমাদের গণমাধ্যম কর্মী একটি তথ্য উপর ভিত্তি করে সেই মানুষটির দুঃখের কথা শোনার জন্য এবং দেশ ও জাতির কাছে তুলে ধরার জন্য যান তিনি আমাদের গণমাধ্যম কর্মীর সাথে সাক্ষাৎ করে কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং তিনি তার মনের আবেগ প্রকাশ করেন তিনি দিনের পর দিন শ্বশুরবাড়ি লোকজনকে অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করে আসছিলেন। আমাদের গণমাধ্যম কর্মী জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি বিয়ে করেছি ১৯৭১ সালে আমার স্ত্রীর সন্তানাদি হায়না বিধায় তিনি বহু ডাক্তার দেখিয়েছেন ডাক্তারি রিপোর্টে যখন আসলো তার স্ত্রী মা হতে পারবেন না তখন তিনি তার স্ত্রীর বোনের ছেলেদের নিজের সন্তানের মতন করে মানুষ করেন এবং স্ত্রীর ভাই সাংবাদিক জহিরুল ইসলামকেও মানুষ করেন কিন্তু তিনি জানতেন না তারা মানুষ না হয়ে অমানুষ হবে তাহার অর্থ ও জায়গা জমি বিক্রি করে তাদেরকে মানুষ করার চেষ্টা করেন । তিনি আরো বলেন বিগত ৪৫ বছর সংসার করেন তাহার সাথে এই ৪৫ বছর ভিতরে তার স্ত্রীর ভাই ও বোনের ছেলেদের মানুষ করতে অর্ধ কোটি টাকা ব্যয় করেন যখন দেখলেন তারা তাহাকে ব্যবহার করে দিনের পর দিন টাকা পয়সা হাতিয়ে নিচ্ছে তখন তাদেরকে হেকমত আলীর বাড়ি থেকে বের করে দেন। তিনি আরো বলেন আমার স্ত্রীর যেহেতু সন্তানাদি হচ্ছে না বিধায় তিনি একটি সন্তানের জন্য দ্বিতীয় বার বিবাহ করেন তখন তাহার প্রথম স্ত্রী তাহাকে নানা রকম ভাবে চাপ দিতে থাকেন তখন তিনি তাহার স্ত্রীর নামে ষোল কাটা জমিন লিখিয়া দেন এবং ২০১৬ সালে তাহার প্রথম স্ত্রী কে তালাক দেন এবং ১৬ কাটা জমিনের মালিক করে ও একটি ঘর বানিয়ে দেন যাহাতে তাহার কোন কষ্ট না হয় এবং কি তাহার ধরন পোষণ দিয়ে আসছিলেন। আমাদের গণমাধ্যম কর্মী তাহার কাছে জানতে চাইলেন কি কারনে তাহাকে তালাক দিলেন তিনি বলেন বিগত ৪৫ বছর ধরে আমার কাছ থেকে অর্ধ কোটি টাকা নিয়েছে আমার প্রথম স্ত্রীর আত্মীয়-স্বজনেরা সেই টাকা ফেরত চাইলে তারা আমাকে মিথ্যে মামলার দিয়ে জেল খাটিয়েছে এই কারণে তাহাকে আমি তালাক দিয়েছি এবং কি ২০২১ সালে আমার প্রথম স্ত্রী আমার নামে আরও একটি মিথ্যে মামলা দেয় এবং আমার বাড়ি থেকে আমাকে তাহার ভাই সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম ও তাহার মামা এডভোকেট ও এডভোকেট এর ছেলে মিলে আমার বাড়ি থেকে বের করে দেন আমি এখন অন্যের আশ্রয়ে থাকছি আমার জমিনে যেতে পারছি না । তখন আমাদের সংবাদকর্মী জানতে চাইলেন আপনার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মেম্বারদের বিষয়টা জানিয়েছিলেন কিনা তিনি বলেন এই বিষয়ে চেয়ারম্যান মেম্বার ও এলাকাবাসী সবাই জানেন তারা কেউ একভোকেটের ভয়ে আমার বাড়ি ফিরিয়ে দিতে পারে নাই এবং কি আমাকে ও আমার সন্তানকে মেরে ফেলার হুমকিও দেন প্রথম স্ত্রীর ভাই সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম। তিনি আরো বলেন আমি আমার প্রথম স্ত্রীকে তালাক দিয়েছি ২০১৬ সালে তাহার ভিতরে তাহারা আমার নামে অনেকগুলো মিথ্যে মামলা দিয়েছে যে মামলার কারণে আজ আমি পথের ভিখারি হয়ে গেছি। তখন আমাদের সংবাদ কর্মী বলেন আপনি আইনের আশ্রয় নিয়েছিলেন কিনা তিনি বলেন থানার আশেপাশে আমাকে দেখলেই পুলিশ দিয়ে আমাকে হুমকি দেয় এবং আমি যেন কোনদিন থানার আশেপাশে না যাই। তখন আমাদের সংবাদকর্মী বলেন আপনাদের থানার কোন পুলিশ আপনাকে হুমকি দেয় তখন তিনি বলেন আমি মূর্খ মানুষ পুলিশের নাম জানিনা। তখন আমাদের সংবাদকর্মী আশেপাশে জনগণের সাথে কথা বলেন আশেপাশের লোকজনেরা বলেন এডভোকেট ও সাংবাদিক জহিরুল ইসলামের ভয়ে আমরা কিছুই করতে পারি না কিছু হলেই সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম ও তাহার মামা এডভোকেট কে দিয়ে আমাদের মিথ্যে মামলার দেওয়ার হুমকি দেয় এবং কি হেকমত আলী সারা জীবন যাদের পিছনে অর্থ ব্যয় করেছেন তারাই আজ তাকে নিঃস্ব করে দিয়েছেন এ ব্যাপারে আমাদের সংবাদ কর্মী একটি বিষয় তুলে ধরল জনতার কাছে মজার ব্যাপার হলো ৪৫ বছর যে হেকমত আলী তাহার প্রথম স্ত্রীর আত্মীয়স্বজনের পিছনে অর্ধ কোটি টাকা ব্যয় করেছেন সেই হেকমত আলী তাহার স্ত্রীর কাছে নাকি যৌতুক চেয়েছেন ও নির্যাতন করেন মজার ব্যাপার হলো ২০১৬ সালে যাহাকে তালাক দিয়েছেন তাহার কাছে নাকি ২০২১ সালে যৌতুক ও নির্যাতন করছেন এই বিষয়টা নিয়ে চিন্তাভাবনা না করে বিজ্ঞ আদালত তাহাকে দিনের পর দিন শাস্তি দিচ্ছেন আমাদের দেশের বিজ্ঞ আদালত ও সাধারণ জনগণ একটু চিন্তা করে দেখবেন যে মানুষটা বিগত ৪৫ বছর সাংসারিক জীবনে তাহার প্রথম স্ত্রী মনিরা বেগমকে ও তার পরিবারের লোকজনকে অর্ধ কোটি টাকা দিয়ে মানুষ করার চেষ্টা করেন সেই মানুষটা নাকি আজ তাহার প্রথম স্ত্রী মনিরা বেগমের কাছ থেকে যৌতুক চেয়েছেন বিজ্ঞ আদালত ও আইনজীবী যাহারা আছেন তাহারা কি ভালো করে খতিয়ে দেখেছিলেন কিনা আজ আমাদের দেশে সাধারণ জনগণ থানা ও আদালতে যেতে ভয় পাচ্ছে যেখানে সাধারণ জনগণ ন্যায় বিচারের আশায় যাবেন সেখানে যদি তাহারা ন্যায় বিচার না পায় তাহলে কার কাছে ন্যায় বিচার পাবে তাই আমরা বলতে চাই দেশের আইন ব্যবস্থা ভালো করুন আর অর্থ লোভী এডভোকেট ও থানা পুলিশের বহিষ্কার করা উচিত দেশ ও জাতির কল্যাণে এসব অর্থলোভী ও প্রতারকদের শাস্তি হওয়া উচিত সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম ও তার বোন মনিরা বেগমকে আইনের আওতায় আনা উচিত।। আমরা যেন গর্বের সাথে বলতে পারি আমার দেশ আমার অহংকার আমি গর্বিত আমি বাঙালি