বিশেষ প্রতিনিধি:
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার অবিলার বাজার থেকে শুরু করে গ্রামের ভিতর দিয়ে বাজে ডুমুরিয়া পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তা কার্পেটিং এর কাজ নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে চলছে রাস্তা কার্পেটিং কাজ। গত দশেই আগস্ট রবিবার সারাদিন প্রায় বৃষ্টি কোন সময় জোরে মুষলধারে তবুও বৃষ্টির মধ্যেই রাস্তা কার্পেটিং এর কাজ করা দেখা যায় নীলফামারী ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান হাসু ইসলামের এবং তিনি দাঁড়িয়ে থেকে বৃষ্টির মধ্যে কার্পেটিং এর কাজ করে নেন, এবং মহিলাদের দিয়ে পানি ঝাড়ু দিয়ে নেন, নিয়ে রাস্তা কার্পেটিং করান। পরে এ বিষয় নিয়ে মুঠো ফোনে কথা হয় কিশোরগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী সাথে তিনি বলেন আপনারা আমাদের কে জানিয়েছেন আমরা দেখে অবশ্যই ব্যবস্থা নেব আমরা কাজ বন্ধ করতে বলছি। কিন্তু উপজেলা প্রকৌশলী সহ সংশ্লিষ্ট এলজিডির দায়িত্বে থাকা সেখানে একজন ভদ্রলোক তিনি গণমাধ্যম কর্মীরা বক্তব্য নিতে গেলে মুখ ফিরিয়ে নেন। শুধু তাই নয় সকল কর্মকর্তাদের বুড়ি আঙ্গুল দেখিয়ে বৃষ্টির মধ্যে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। পরে বিষয়টি নিয়ে জানানো হয় নীলফামারী নির্বাহী প্রকৌশলী ফিরোজ আহমেদকে তিনি জানান আমরা আজকে কাজ বন্ধ করার কথা বলছি, সে কাজ কেন চলছে আমরা অবশ্যই খবর নেব। এবং এলাকাবাসীরা বলতেছে যে শুধু এখানে থেমে নেই তারা ঘনবসতি এলাকা সেখানে চলছে তাদের প্লান মেশিনের কাজ, আর এই প্লান মেশিন দিয়ে অত্র এলাকার ডুবে যাচ্ছে বিভিন্ন ময়লা আবর্জনা এবং ধুলায় এবং ক্ষতির মুখে পড়েছে পাশে থাকা প্রাথমিক বিদ্যালয়টি। আশেপাশে ফাকা জায়গা থাকলেও, তারা সেখানে না গিয়ে ইচ্ছে করে গায়ের জোর দেখিয়ে এলাকার ভিতরেই প্লান মেশিন বসিয়ে এসব কাজ করতেছেন।
এবং এলাকাবাসী আরো বলেন যা আমরা কোন কিছু বলতে গেলে এখানকার কিছু ছেলেকে ম্যানেজ করে তারা আমাদের হুমকি ধামকি দেখান। এ বিষয় নিয়ে সচেতন মহল সহ গণমহল বলতেছেন যেভাবে কাজটি করা হয়েছে এটি সর্বনিম্ন মানের এবং বৃষ্টি যখন আসে তখনই তারা কার্পেটিং এর কাজ করে এই কাজ ধুয়ে চলে যায়, এবং তারা ঠিকমতো পরিষ্কার করতে পারিনি পানিতে আবার কি পরিষ্কার হবে সেখানেই তারা কার্পেটিং করেছে তো আমরা চাই এ রাস্তাটি আবার নতুন করে পর্যবেক্ষণ সাপেক্ষে দেখে সংশ্লিষ্ট যারা এই কর্মকর্তারা আছেন ব্যবস্থা নিবেন। অবিলার বাজার কিশোরগঞ্জ নীলফামারী।