রাজশাহী, তানোর প্রতিনিধিঃ গোলাম রাব্বানী সফল:
রাজশাহী জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের অভিযানে আলোচিত তানোরের মালশিরা গ্রামে ডাকাতি মামলার রহস্য উন্মোচিত হয়েছে।
এ ঘটনায় আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৮জন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার করেছে জেলা ডিবি।
গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে মোঃ শুকুর আলী আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
গত ৫ সেপ্টেম্বর ভোর রাতে রাজশাহীর তানোর উপজেলার মালশিরা গ্রামের বাসিন্দা মোয়াজ্জেমুল হোসেনের বাড়িতে সংঘটিত ডাকাতির ঘটনায় স্বর্ণালঙ্কার, নগদ আড়াই লাখ টাকা, ৪টি মোবাইল ফোন এবং একটি মোটরসাইকেল লুণ্ঠন করা হয়।
পুলিশ সুপার ফারজানা ইসলামের নির্দেশে ওসি ডিবি মোঃ আরিফ আলীর নেতৃত্বে ডিবির চৌকস টিম বিশেষ অভিযান চালায়। জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানাধীন তিলকপুর রেলস্টেশন এলাকা থেকে ৭ ডাকাতকে এবং নওগাঁ সদর থানাধীন ইদুর বটতলা থেকে অপর সদস্য এখলাছ রহমান মিন্টুকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলো— শাহাদত হোসেন কলম (৩৩), শান্ত ইসলাম (২৬), বেলাল হোসেন (৩০), শুকুর আলী (৫২), শাকিল হোসেন (৪০), রানা হোসেন (২৪), রাসেল হোসেন (২২) ও এখলাছ রহমান মিন্টু (৪২)। তারা সকলেই আন্তঃবিভাগীয় ডাকাত দলের সদস্য।
আদালতে জবানবন্দিতে ডাকাত শুকুর আলী স্বীকার করেন, ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের হাত-পা ও মুখ বেঁধে ফেলে তারা নগদ টাকা, স্বর্ণালঙ্কার ও মোটরসাইকেল নিয়ে যায়।
ডিবি পুলিশ জানায়, এ চক্র দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন জেলায় চুরি, দস্যুতা ও ডাকাতি চালিয়ে আসছিল। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। গ্রেফতারকৃতদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদে আরও তথ্য উদঘাটন ও লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
পুলিশ সুপার ফারজানা ইসলামের নির্দেশে ওসি ডিবি মোঃ আরিফ আলীর নেতৃত্বে ডিবির চৌকস টিম বিশেষ অভিযান চালায়। জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানাধীন তিলকপুর রেলস্টেশন এলাকা থেকে ৭ ডাকাতকে এবং নওগাঁ সদর থানাধীন ইদুর বটতলা থেকে অপর সদস্য এখলাছ রহমান মিন্টুকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলো— শাহাদত হোসেন কলম (৩৩), শান্ত ইসলাম (২৬), বেলাল হোসেন (৩০), শুকুর আলী (৫২), শাকিল হোসেন (৪০), রানা হোসেন (২৪), রাসেল হোসেন (২২) ও এখলাছ রহমান মিন্টু (৪২)। তারা সকলেই আন্তঃবিভাগীয় ডাকাত দলের সদস্য।
আদালতে জবানবন্দিতে ডাকাত শুকুর আলী স্বীকার করেন, ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের হাত-পা ও মুখ বেঁধে ফেলে তারা নগদ টাকা, স্বর্ণালঙ্কার ও মোটরসাইকেল নিয়ে যায়।
ডিবি পুলিশ জানায়, এ চক্র দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন জেলায় চুরি, দস্যুতা ও ডাকাতি চালিয়ে আসছিল। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। গ্রেফতারকৃতদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদে আরও তথ্য উদঘাটন ও লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।