বিশেষ প্রতিনিধি:
নওগাঁ জেলা বিএনপি’র ব্যাপক জনপ্রিয় ও সম্ভাবনাময় জেলা বিএনপি’র যগ্ম আহবায়ক বিএনপি নেতা আলহাজ্ব মোঃ মামুনুর রহমান রিপনের বিরুদ্ধে রাষ্টদ্রোহী মামলা করে তার জনপ্রিয়তা ছেদ ফেলার নোংরা খেলায় মেতে উঠেছে কিছু কুচক্র মহল।
গত ১৪ জুলাই স্থানীয় মুক্তির মোড়ে রিক্সাওয়ালাকে অন্যায়ভাবে একজন ট্রাফিক পুলিশ হেনস্তা করার প্রতিবাদ করেছিলেন জননেতা মামুনুর রহমান রিপন। ওই ট্রাফিক এরই প্রেক্ষিতে শান্ত বা ক্ষ্যান্ত না হয়ে রিক্সাওয়ালাকে হেনস্তা করেন বলে জানিয়েছেন ঘটনাস্থলে থাকা ড্রাইভার ও সাধারণ জনগণ।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, গত ১৪ তারিখ বেলা ১১.৩০ মিনিটে মামুনুর রহমান রিপন তার বাড়ীর সামনে মুক্তির মোড়ে রিক্সা নিয়ে যাওয়ার পথে রিক্সা ওয়ালাটি ট্রাফিক নিয়ম না মেনে রিক্সা চালানোর ফলে ট্রাফিক কনস্টেবল তার সাথে খুবই খারাপ আচরণ করেন। রিক্সায় বসে সেই কনস্টেবলের আচরণ দেখে মামুনুর রহমান রিপন অবাক হয়ে যান!তিনি তখন তাকে জিজ্ঞেস করেন, তোমার বাড়ী কোথায়? এই বলে তিনি ট্রাফিক কনস্টেবলকে শান্ত হতে বলেন কিন্তু তিনি শান্ত না হয়ে রিপনের উপরও চড়াও হন এবং উগ্র মেজাজে কথা বলেন। সেই সাথে এমতাবস্থায় সেখানে ছাত্রদলের পূর্বঘোষিত একটি মিছিল এসে পড়লে
তখন কিছু তরুণ ছেলে এসে রিপনের সাথে ট্রাফিক কনস্টেবলের আচরণ দেখে তাকে রাস্তার পাশে নিয়ে কিছু কথা বলেন। এমন সময় রিপন উক্ত কনস্টেবলের হাসি মশকরা মত করে হালকা করে শান্ত করার জন্য কিছু কথা বলেন এবং তাকে সরিয়ে দেন বা সেই দৃশ্য গোপন ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে)
জানা গেছে, নওগাঁ শহরে বিভিন্ন জায়গায় আলহাজ্ব মামুনুর রহমান রিপন বেশ জনপ্রিয়তা রয়েছে, ছোটদের কিংবা অনুসারীদের মাথায় হাত বুলিয়ে যে কোন ঘটনার সমাধান করে থাকেন ভদ্রতা এবং সততার সাথে। আর এরই প্রভাব পড়েছে ওই কনস্টেবল এর উপরে। এই দৃশ্য পরিকল্পিতভাবে ধারণ করা হয় এবং তা ভাইরাল করার জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয় সেটি এক ধরনের মিথ্যাচার বলে জানিয়েছেন স্থানীয় লোকজন।
বিষয়টি পুলিশ সুপারের (এসপি) অফিস অবগত হয়ে মামুনুর রহমান রিপনকে অফিসে ডাকলে তিনি সশরীরে এসপি অফিসে গিয়ে উক্ত ট্রাফিক কনস্টেবল আমিনুলের সাথে ভুল বোঝাবুঝি বিষয়টি মিমাংসা করে আসেন।
খুব শীঘ্রই নওগাঁ জেলা বিএনপির কাউন্সিল। এবার জনপ্রিয় এই নেতার সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কথা, সেই স্বপ্ন গুড়িয়ে দিতেই মীমাংসিত ওই বিষয়টি মামুনুর রহমান রিপনের প্রতিপক্ষরা মেনে নিতে না পেরে রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য পুলিশের আইজি পর্যন্ত দৌড়ে গিয়ে বিভিন্ন মিথ্যাচার সহ অভিযোগ করেন। প্রথমে নওগাঁ সদর থানার ওসিকে শোকজ করান। তাতেও তুষ্ট না হয়ে ঘটনায় জড়িত কনস্টেবল আমিনুলকে দিয়ে নওগাঁ সদর থানায় মামলা করান এই কুচক্র মহল।
নওগাঁ জেলা ছাত্রদলের দু’বারের নির্বাচিত সভাপতি, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের নির্বাহী সদস্য, নওগাঁ সরকারী কলেজের ( বর্তমান নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ) সাবেক প্রো-ভিপি ও জেলা বিএনপি’র দু’বারের নির্বাচিত সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বর্তমান জেলা বি এন পি’র যুগ্ন- আহবায়ক গত ২৮ অক্টোবর একমাত্র নেতা ঢাকার রাজপথ থেকে গ্রফতার হয়ে ডিবি হারুনের অধীনে রিমান্ডে অমানবিক নির্যাতন সহ্য করে এবং অন্যায় জুলুম যাকে থামাতে পারিনি দীর্ঘদিন কারাগারে দুর্বিষহ দিন কাটান এই নেতা তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র ও মিথ্যাচার।
বিএনপির নেতা কর্মী বলেন এটা পরিকল্পিত এবং মিথ্যাচার ও বানোয়াট ভিত্তিহীন তার আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এবং দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সহ সকল অঙ্গ সংগঠন।