রূপগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি:
রূপগঞ্জের এশিয়ান হাইও সড়কে হাইওয়ে পুলিশের মাসোহারায চলছে টমটম, নসিমন, ভ্যানগাড়ি ও অটোরিকশা।
আদালতে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও একমাত্র পুলিশকে মাসোহারা দিয়ে হাইও সড়কে চলছে
নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচল করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
দেশে সড়ক দুর্ঘটনা এড়াতে মহামান্য আদালত হাইওয়ে ও সড়কে থ্রী-হুইলার চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। একমাত্র পুলিশের মাসোহারা কারণেই এই নির্দেশনা অমান্য করে এ সকল চালকরা ব্যস্ততম সড়কে রোডে
থ্রী-হুইলার চালিয়ে যাচ্ছে ।
প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে নিষিদ্ধ যানবাহনের চালকরা। ফলে এশিয়ান হাইওয়ে সড়কে প্রতিদিন ঘটছে দুর্ঘটনা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায় ঢাকা গাজীপুর বাইপাস কাঞ্চন টোল এশিয়ান হাইও সড়কে ও মায়ের বাড়ি কাঞ্চন টোল চান টেক্সটাইল এলাকায় হাজার হাজার নিষিদ্ধ যানবাহন হাইওয়ে পুলিশকে মাসহারায় অবৈধ গাড়ির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে। সেগুলোর খবর নিয়ে জানা যায়। নসিমন , ভটভটি, অটো
রিক্সা, ভ্যান গাড়ি এই সমস্ত নিষিদ্ধ যানবাহন মাসহারায় অনুমোদন দেওয়া হয় ।
নসিমনও টমটম চালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় এশিয়ান হাইওয়ে সড়কে অটো রিক্সা টমটন, নসিম গাড়ি থেকে প্রতিমাসে এক হাজার করে টাকা হাইওয়ে পুলিশের এএসআই রুহুল আমিন সিদ্দিকীকে দিতে হচ্ছে। এশিয়ানহাইওয়ে ষ্ট্যান্ডগুলো থেকে মাসিক টাকা দিতে হচ্ছে হাজার হাজার টাকা। এরকমই অভিযোগ উঠেছে হাইওয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে।
এমনই তথ্য বেরিয়ে এসেছে চালক ও ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে।
এএসআই রুহুল আমিন সিদ্দিকী বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, হাইওয়ে পুলিশের কোন মাসহারা নাই। যেসকল গাড়ি আইন অমান্য করে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হয়।