স্টাফ রিপোর্টার:
শের-ই বাংলার ১৫০ তম জন্মবার্ষিকীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম বলেন, ২৬ অক্টেবর ২০২৩ থেকে ২৫ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত শের-ই বাংলার বর্ষ পালন করার আহ্বান জানাচ্ছি। শের-ই বাংলার জন্মদিন রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন শের-ই বাংলা আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের ও জাগরণের প্রান পুরুষ। শের-ই বাংলার ১৫০ তম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় কমিটির আয়োজনে আজ (২৬ অক্টোবর) সকাল ৯.০০ঘটিকায় জাতীয় নেতা শের-ই বাংলার মাজার প্রাঙ্গনে শ্রদ্ধা নিবেদন, মিলাদ মাহফিল ও দোয়া শেষে শের-ই বাংলা বর্ষের উদ্বোধনীতে একথা বলেন। শের-ই বাংলার ১৫০তম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় কমিটির নির্বাহী চেয়ারম্যান বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মুহাম্মদ আতা উল্লাহ খান-এর সভাপতিত্বে ও মনজুর হোসেন ঈসা’র উপস্থাপনায় শের-ই বাংলা বর্ষের উদ্বোধনীতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেরে বাংলার দৌহিত্র ও সাবেক সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ, প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য ও মোনাজাত করেন বিশিষ্ঠ সূফী স্কলার গবেষক ও মানবতা সেবক, হযরত শাহসূফী সাঈদ আনোয়ার মোবারকী আল কাদরী চিশতি, নকশে বন্দী, মুজাদ্দেদী, ফেরদৌসী, আশরাফী, আরও বক্তব্য রাখেন- ইতিহাসবিদ সিরাজুল ইসলাম, বিশিষ্ট নজরুল গবেষক ও শিক্ষাবিদ, প্রফেসর ডক্টর শহীদ মনজু, জাতীয় তরুণ সংঘের সভাপতি, আলহাজ্ব মোঃ ফজলুল হক, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ শামস আল মামুন, মাওলানা আব্দুল মজিদ পঞ্চগড়ি, রাজনীতিবিদ মিজানুর রহমান মিজু, বঙ্গদীপ মোস্তাক ভাসানী প্রমুখ। সভাপতির বক্তব্যে মুহাম্নদ আতা উল্লাহ খান বলেন, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের আদর্শ ও দর্শনকে নতুন প্রজন্মের মাঝে তুলে ধরার জন্য সকল সামাজিক, সাংস্কৃতি, সাহিত্য ও রাজনৈতিক সংগঠনের ঐক্যবদ্ধভাবে প্রয়াস চালাতে হবে। প্রধান আলোচকের বক্তব্যে বিশিষ্ঠ সূফী স্কলার গবেষক ও মানবতা সেবক,
হযরত শাহসূফী সাঈদ আনোয়ার মোবারকী আল কাদরী চিশতি, নকশে বন্দী, মুজাদ্দেদী, ফেরদৌসী, আশরাফী বলেন, শের-ই বাংলা এ কে ফজলুল হক শুধু একজন আদর্শ রাজনীতিবিদ কিংবা আইনজীবি ছিলেন না তিনি একজন বড় মাপের সুফি ও আল্লাহর খাস বান্দা ছিলেন। তার আদর্শ আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস। আজ জাতীয় নেতার মাজারে কৃষক শ্রমিক পার্টি (কেএসপি), বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয় লীগ, বিদ্রোহী দা নজরুল সেন্টার, বাংলাদেশ গণআজাদী লীগ, শের-ই বাংলা একে ফজলুল হক স্মৃতি পরিষদ, শের-ই বাংলা এ কে ফজলুল হক গবেষণা পরিষদসহ বিভিন্ন রাজনীতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। আজ বিকেলে সেগুন-বাগিচা কেন্দ্রীয় কচি-কাচাঁর মিলনায়নে আলোচনা সভা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও শের-ই বাংলা সম্মাননা প্রদানের আয়োজন করা হয়েছে।