এম জাফরান হারুন, নিজস্ব প্রতিবেদক, পটুয়াখালী::
জাতীয় রূপালী সম্পদ অবৈধ জাল দিয়ে ধংস করায় বর্তমানে রাজস্ব হারাচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। তার একটাই কারন অবৈধ বিভিন্ন প্রকারের জাল। সরকার বিভিন্ন ভাবে এই রূপালী সম্পদকে বাচাতে বিভিন্ন সময় অবরোধ দিয়ে আসলেও কোন কাজে আসছেনা। কিছু অর্থলোভী ব্যবসায়ী ও প্রশাসনের কারনে। এর থেকে নিস্তার নেই উপকূলীয় দক্ষিণাঞ্চল এলাকার জেলেরা। দাদন নিয়ে জেলেদের মাছ শিকার করতে হয় এবং বিভিন্ন মহলে চাঁদা দিয়ে অবৈধ পথে ও অবৈধ ভাবে এই মাছ শিকার করেন। এর থেকে বাদ পরেনি বাউফল উপজেলার নিম্নাঞ্চলের জেলেরা।
এদিকে তারই ধারাবাহিকতায় গলাচিপা উপজেলার চর বিশ্বাস ইউনিয়নের চরবাংলা এলাকায় শতাধিক জেলে মাসিক চাঁদার বিনিময়ে অবৈধ ভাবে বেহুন্দী জাল দিয়ে মাছ শিকার করে আসলেও এখন তারা আর এই অবৈধ বেহুন্দী জাল দিয়ে মাছ না ধরার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং মাসিক চাঁদা দিয়ে অবৈধ ভাবে মাছ শিকার করবে না, এবং এর প্রতিকার চেয়ে মানববন্ধন করেছেন। এসময় উপস্থিত থাকেন চরবাংলা এলাকার জেলেরা। আর বক্তব্য রাখেন জেলেদের প্রতিনিধি শাহাবুদ্দিন তালুকদার।
আরও জানা যায়, সংশ্লিষ্ট প্রশাসন কর্তৃক নির্ধারিত মাসিক মাসোয়ারা চলছে অসাধু জেলেরা ও অসাধু দাদন দেওয়া বা মাছ ব্যবসায়ীরা। প্রতিদিন প্রতিনিয়ত ধ্বংস হচ্ছে জাতীয় রুপালী সম্পদ। পাচার হচ্ছে যত্রতত্র ভাবে। যেন নাকে তেল দিয়ে ঘুমের ঘোরে রয়েছে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন। এব্যাপারে বাউফল, দশমিনা ও গলাচিপার উপকূলীয় এলাকা বা নদীতে চলছে অনুসন্ধানী প্রতিবেদক শেখ এম জাফরান হারুন এর অনুসন্ধান। শীঘ্রই হবে উন্মোচিত।