এম জাফরান হারুন::
পটুয়াখালীর বাউফলে পৌরশহরের আল হিকমা জামে মসজিদের জমি আত্মসাৎ পূর্বক মসজিদ কমিটির সদস্যদের বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি সহ হয়রানির অভিযোগ পাওয়া গেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। এতে মসজিদ কমিটির সভাপতি হাজী আবদুল খালেক প্যাদা বাদী হয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বাউফল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
বাদী হাজী আবদুল খালেক প্যাদা (৮৩), বাউফল পৌরশহরের ৫নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং মৃত শরীফ আলী প্যাদার ছেলে।
হাজী আবদুল খালেক প্যাদা লিখিত অভিযোগের আলোকে সরেজমিনে বলেন, মৃত হাসেম প্যাদার দুই ছেলে আলমগীর হোসেন ওরফে আলম প্যাদা ও ফারুক প্যাদা এবং আলম প্যাদার ছেলে অমি প্যাদা আমরা একই এলাকার বাসিন্দা। তারা আল হিকমা জামে মসজিদের ৬.৭৫ শতাংশ জমি আত্মসাৎ পূর্বক দু দাগের মুখসা নিয়ে তারা পাকা বসত বাড়িঘর করে। ওইসময় বাধা বিপত্তি করলে স্থানীয় শালিস মীমাংসা ডাকা হয়। সেখানে তারা জমির দু দাগের পিছন দিয়ে পুকুর ভরাট করে পিছনের জমিতে যাওয়ার জন্য রাস্তা বানিয়ে বা ব্যবস্থা করে দিবে মর্মে শালিস মীমাংসায় ৩শত টাকার স্টাম্পে লিখিত সহিস্বাক্ষর দেয়। যাতে করে মসজিদ কমিটির লোকজন তাদের কাজে আর বাধা বিপত্তি করে নাই।
তিনি আরও বলেন, এদিকে মসজিদের রাস্তা না করে বহুদিন কালক্ষেপণ সহ বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করে আসছে। পরে গত বুধবার ৮ই জানুয়ারী- ২৫ ইং তারিখে কমিটির লোকজন তাদের কাছে মসজিদের জমির বুঝ চাইলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে গালিগালাজ সহ বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি সহ খুন জখমের হুমকি ধামকি দিয়ে চলে যায়। তারা এলাকায় উচ্ছৃঙ্খল, ভূমিদস্যু ও খারাপ প্রকৃতির লোক। এসব খারাপ লোকের কবল থেকে আমাদের মসজিদের জমি উদ্ধার পূর্বক এহেন কর্মকাণ্ড সহ তাদের বিচার দাবি করছি।
এব্যাপারে প্রতিপক্ষের মধ্যে আলমগীর হোসেন ওরফে আলম প্যাদার ছেলে অমি ওরফে আবিদ বলেন, এবিষয়ে শালিস মীমাংসা হলেও উক্ত জমি আল হিকমা ফাউন্ডেশনের নামে থাকায় বন্টনের জন্য পটুয়াখালী বিজ্ঞ সহকারী জজ আদালতে দেওয়ানী মামলা চলমান রয়েছে। যে চুক্তিনামার কপিটা দেখানো হচ্ছে তা ভবন নির্মাণকালে বাধা দিয়ে জোরপূর্বক সহিস্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। আর ওই চুক্তিনামা অনুযায়ী অদ্য তারিখ থেকে তারাই পুকুর ভোগদখল সহ আমাদের জায়গা ভোগদখল করে আসছে। অভিযোগে যাহা বলা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট।
এবিষয়ে অভিযোগ তদন্তকারী কর্মকর্তা বাউফল থানার এসআই মোঃ এনায়েত হোসেন বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে সরেজমিন করা হয়েছে। এবং বিবাদী পক্ষের লোকজনকে তাদের কি কাগজপত্র আছে তা নিয়ে দ্রুত থানায় আসার জন্য বলা হয়েছে। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। (১৩/০১/২০২৫)
বাউফলে মসজিদের জমি আত্মসাৎ করে হয়রানির অভিযোগ, কমিটির বিচার দাবি
এম জাফরান হারুন:: পটুয়াখালীর বাউফলে পৌরশহরের আল হিকমা জামে মসজিদের জমি আত্মসাৎ পূর্বক মসজিদ কমিটির সদস্যদের বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি সহ হয়রানির অভিযোগ পাওয়া গেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। এতে মসজিদ কমিটির সভাপতি হাজী আবদুল খালেক প্যাদা বাদী হয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বাউফল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
বাদী হাজী আবদুল খালেক প্যাদা (৮৩), বাউফল পৌরশহরের ৫নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং মৃত শরীফ আলী প্যাদার ছেলে।
হাজী আবদুল খালেক প্যাদা লিখিত অভিযোগের আলোকে সরেজমিনে বলেন, মৃত হাসেম প্যাদার দুই ছেলে আলমগীর হোসেন ওরফে আলম প্যাদা ও ফারুক প্যাদা এবং আলম প্যাদার ছেলে অমি প্যাদা আমরা একই এলাকার বাসিন্দা। তারা আল হিকমা জামে মসজিদের ৬.৭৫ শতাংশ জমি আত্মসাৎ পূর্বক দু দাগের মুখসা নিয়ে তারা পাকা বসত বাড়িঘর করে। ওইসময় বাধা বিপত্তি করলে স্থানীয় শালিস মীমাংসা ডাকা হয়। সেখানে তারা জমির দু দাগের পিছন দিয়ে পুকুর ভরাট করে পিছনের জমিতে যাওয়ার জন্য রাস্তা বানিয়ে বা ব্যবস্থা করে দিবে মর্মে শালিস মীমাংসায় ৩শত টাকার স্টাম্পে লিখিত সহিস্বাক্ষর দেয়। যাতে করে মসজিদ কমিটির লোকজন তাদের কাজে আর বাধা বিপত্তি করে নাই।
তিনি আরও বলেন, এদিকে মসজিদের রাস্তা না করে বহুদিন কালক্ষেপণ সহ বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করে আসছে। পরে গত বুধবার ৮ই জানুয়ারী- ২৫ ইং তারিখে কমিটির লোকজন তাদের কাছে মসজিদের জমির বুঝ চাইলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে গালিগালাজ সহ বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি সহ খুন জখমের হুমকি ধামকি দিয়ে চলে যায়। তারা এলাকায় উচ্ছৃঙ্খল, ভূমিদস্যু ও খারাপ প্রকৃতির লোক। এসব খারাপ লোকের কবল থেকে আমাদের মসজিদের জমি উদ্ধার পূর্বক এহেন কর্মকাণ্ড সহ তাদের বিচার দাবি করছি।
এব্যাপারে প্রতিপক্ষের মধ্যে আলমগীর হোসেন ওরফে আলম প্যাদার ছেলে অমি ওরফে আবিদ বলেন, এবিষয়ে শালিস মীমাংসা হলেও উক্ত জমি আল হিকমা ফাউন্ডেশনের নামে থাকায় বন্টনের জন্য পটুয়াখালী বিজ্ঞ সহকারী জজ আদালতে দেওয়ানী মামলা চলমান রয়েছে। যে চুক্তিনামার কপিটা দেখানো হচ্ছে তা ভবন নির্মাণকালে বাধা দিয়ে জোরপূর্বক সহিস্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। আর ওই চুক্তিনামা অনুযায়ী অদ্য তারিখ থেকে তারাই পুকুর ভোগদখল সহ আমাদের জায়গা ভোগদখল করে আসছে। অভিযোগে যাহা বলা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট।
এবিষয়ে অভিযোগ তদন্তকারী কর্মকর্তা বাউফল থানার এসআই মোঃ এনায়েত হোসেন বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে সরেজমিন করা হয়েছে। এবং বিবাদী পক্ষের লোকজনকে তাদের কি কাগজপত্র আছে তা নিয়ে দ্রুত থানায় আসার জন্য বলা হয়েছে। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।