1. info@www.dailybdcrimetimes.com : দৈনিক বিডি ক্রাইম টাইমস.কম :
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:২৪ অপরাহ্ন
Title :
গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার কোনো লকডাউন বাংলাদেশে চলবে না— বাউফলে ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের ঘোষণা ধামরাইয়ে ‘লকডাউনে’ নাশকতা ঠেকাতে বিএনপি’র মোটরসাইকেল শোডাউন  আওয়ামী লীগের ঘোষিত লক ডাউনের নামে নাশকতা রুখে দিতে রূপগঞ্জ তারবো পৌর বিএনপির বিক্ষোভ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত লকডাউন ঠেকাতে ঢাকার ধামরাইয়ে কঠোর অবস্থানে পুলিশ ঢাকার ধামরাইয়ে র‌্যাব-৪ এর অভিযানে ২ কেজি ৫০০ গ্রাম হেরোইনসহ এক যুবককে আটক করা হয়েছে যৌথবাহিনীর চেকপোস্টে প্রায় অর্ধলক্ষ টাকা জরিমানা আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক এর উদ্যোগে সাদেকপুর ইউনিয়নের ভাঙা রাস্তা মেরামতের কাজ চলমান রাজধানী থেকে যুবদল নেতার মরদেহ উদ্ধার আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত ককটেল বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় আ.লীগসহ ৩৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৬

বাউফলের কালাইয়ায় ফের মা মেয়েকে জিম্মি করে দুর্ধর্ষ ডাকাতির অভিযোগ

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৩
  • ১৩৭ Time View

এম জাফরান হারুন, নিজস্ব প্রতিবেদক, পটুয়াখালী:

পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কালাইয়া ইউনিয়নের তিনদোকান নামকস্থানে রাতের গভীরে পাকা ও টিন শেডের দোতলা ঘরের গ্রিল ভেঙে একদল ডাকাত ঘরের ভিতর ঢুকে মা মেয়েকে দেশীয় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে দুর্ধর্ষ ডাকাতি করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ঘটনাটি ঘটেছে গত সোমবার (২৮শে আগষ্ট) দিবাগত রাত ৩টার দিকে ওই তিনদোকানের পশ্চিম পাশে কালভার্ট সংলগ্ন মৃত মোঃ সালাউদ্দিন আহমেদের আশিক মঞ্জিল নামক ঘরে। ওই সময় তার স্ত্রী স্কুল শিক্ষিকা মাহমুদা আসমা ও মেয়ে ঐশী আক্তার নামে দুইজন ওই সময় ওই ঘরে ছিলেন। এতে ভুক্তভোগী ওই স্কুল শিক্ষিকা বাদী হয়ে বাউফল থানায় এজাহার করতে একজনের নাম উল্লেখ করে এবং আরও ৩/৪ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে লিখিত দিয়েছেন।

ভুক্তভোগী স্কুল শিক্ষিকা মাহমুদা আসমা বলেন, প্রতিদিনের ন্যায় মা মেয়ে রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পরি। রাত আনুমানিক ৩টার দিকে আমাদের দোতলা ঘরের গ্রিল ভেঙে ঘরে ঢুকে একদল ডাকাত দল দেশীয় অস্ত্র হাতে নিয়ে মুখোশ পড়া অবস্থায় আমাদের মা মেয়েকে প্রথমে ভয়ভীতি দেখিয়ে হাত বেধে নেয়। পরে ডাকাত দল সুকেচ আলমারি ভেঙে টাকা ও স্বর্নালংকার নিয়ে যাওয়া মুর্হুতে একজনের নাম রায়হান বলে ডাক দেয় এবং ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে তাকে মোটামুটি চিনতে পারি। যাওয়ার সময় সে ও তার দল কোনও প্রকার ব্যবস্থা নিলে খুব খারাপ হবে বলে চলে যায়। পরে ব্যাপারটি স্থানীয় চেয়ারম্যান কে জানিয়ে থানায় গিয়ে এজাহার করতে লিখিত দিয়েছি।

মেয়ে ঐশী আক্তার ঘটনার কথা স্বীকার করে বলেন, আমার বাবা মারা যাওয়ার পর থেকে মা ও আমি ঘরে থাকি। আমার এক ভাই আছেন সে পড়াশোনা করার জন্য ঢাকায় থাকে। আমরা এই ডাকাতির বিচার দাবি করছি।

এব্যাপারে স্থানীয় চেয়ারম্যান এসএম ফয়সল আহমেদ মনির মোল্লা বলেন, ভুক্তভোগী এব্যাপারে আমাকে জানালে আমি তাদেরকে দ্রুত আইনের আশ্রয় নেয়ার জন্য পরামর্শ দেই। এবং পাশাপাশি এব্যাপারে আমিও ব্যবস্থা নিচ্ছি।

এদিকে স্থানীয় সুশীল সমাজের লোকজন জানান, প্রতিদিন প্রতিনিয়ত স্থানীয় চেয়ারম্যানের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে কালাইয়া ইউনিয়ন। চলছে একের পর এক চুরি ডাকাতি সহ মাদকের ছড়াছড়ি। প্রশাসনের অবস্থানও দূর্বল। তাহলে এদের রুখবে কে? তাই স্থানীয় চেয়ারম্যান সহ প্রশাসনের কাছে অনুরোধ রইল কালাইয়া ইউনিয়ন বাসীকে শান্তিতে রাখতে ও শান্তিতে ঘুমাতে দেওয়ার জন্য দ্রুত ওই চোর-ডাকাত সহ মাদকের বিরুদ্ধে জোড়ালো ভাবে অবস্থান নেওয়া।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved