1. info@www.dailybdcrimetimes.com : দৈনিক বিডি ক্রাইম টাইমস.কম :
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৮ অপরাহ্ন
Title :
বেরিবাঁধে গাড়ি ওয়াসের গ্যারেজ মালিক ওলির বিরুদ্ধে মরা মুরগি বিক্রির অভিযোগ !! চীনের অর্থায়নে উপহারের হাসপাতাল নির্মাণের লক্ষ্যে নীলফামারীতে স্থান পরিদর্শন রংপুরে সাংবাদিকদের সাথে ছাত্র শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি’র মতবিনিময় স্ত্রীকে তালাক দেওয়ায় বাঙলা কলেজের ছাত্রদলের সদস্য সচিব ফয়সাল রেজা বহিষ্কার! নীলফামারী ৩ আসনে জনপ্রিয়তা শীর্ষে ফাহমিদ ফয়সাল কমেট চৌধুরী মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় নাগরিক সমাজের করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আমতলীর আঠারোগাছিয়ায় স্কুল মাঠ দখলে নিল বিএনপি ওয়ার্ড সভাপতি গাছ খাওয়াকে কেন্দ্র করে একই পরিবারের পাঁচজনকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা  ৮০ বছরের বৃদ্ধা নানীকে ধর্ষণের পর গলাটিপে হত্যা নীলফামারীর জলঢাকায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বিশাল জনসভা

বঙ্গোপসাগরে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪
  • ৫৩ Time View

মোঃ আরিফ সিকদার,কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি।।

দেশের সামুদ্রিক জলসীমায় মাছের প্রজনন বিস্তার বাড়াতে মাছ ধরার ওপর ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। সোমবার (২০ মে থেকে ২৩ জুলাই) পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা থাকবে। নিষেধাজ্ঞার কারনে সমুদ্রগামী জেলেদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে। জেলেরা বলেন, বছরের ৩৬৫ দিনের মধ্যে বিভিন্ন ধাপে ১৪৭ দিন নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়ায় লাখো জেলে ও ব্যবসায়ীর মেরুদন্ড ভেঙ্গে গেছে। জেলেরা যে সরকারি সহায়তা পান, তা অপ্রতুল। ফলে তাদের জীবন কাটে চরম দুর্দশায়। মা ইলিশ ধরায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা, মার্চ-এপ্রিল ৬০দিনের অভয়াশ্রমের শেষ হতে না হতেই আবার ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে তারা দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।
এমনিতেই তাদের রোজগারের টান পড়ায় ঋন আর ধারদেনায় জর্জরিত। এই ১৪৭ দিন ছাড়াও ১ নভেম্বর থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত জাটকা ধরায় ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা হয়েছে। এ সংক্রান্ত প্রঞ্জাপন জারি করেছে মৎস্য সম্পাদ মন্ত্রনালয়। সেখানে বলা হয়েছে, সামদ্রিক জলসীমায় মাছের বংশ বৃদ্ধির পাশাপাশি উৎপাদন, সামদ্রিক মৎস্য সম্পাদ সংরক্ষন এবং টেকসই মৎস্য আহরণের জন্য ২০মে থেকে ২৩ জুলাই ২০২৪ পর্যন্ত মোট ৬৫ দিন পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে। ভাইভাই ফিসের পরিচালক শাহআলম হাওলাদার জানান, পটুয়াখালীর সবচেয়ে বড় দুটি মৎস্য বন্দর মহিপুর-আলীপুর। এখান থেকে কোটি কোটি টাকার মাছ চালান হয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। তবে গত কয়েক বছর যাবৎ বছরে দু’বার নিষেধাজ্ঞা, বৈরি আবহাওয়া, নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামবৃদ্ধি। সব মিলিয়ে এই পেশা এখন হুমকির মুখে। ট্রলারের মালিক ইব্রাহিম হাওলাদার বলেন, কোম্পানির কাছ থেকে ২০ লাখ টাকা দাদোন নিয়ে দুইটা ট্রলার তৈরি করেছি। ২ বছরে এখন পর্যন্ত লাভের মুখ দেখিনি। এর উপর আবার অবরোধ, এখন এই পেশায় টিকে থাকা আমাদের মতো মানুষের পক্ষে সম্ভব না।
জেলে মাঝি নয়া মিয়া বলেন, আমরা দীর্ঘদিন যাবৎ একটি দাবি করে আসছি, ৬৫ দিনের অবরোধকালে আমরা মাছ ধরা বন্ধ রাখলেও পার্শ্ববর্তী ভারতীয় জেলেরা আমাদের দেশের জলসীমায় প্রবেশ করে মাছ শিকার করে। আমাদের দাবি, এই সময়ে আমাদেরও মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করতঃ নয়তো অবৈধভাবে ভারতীয় জেলে ট্রলারগুলো বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ বন্ধ করা হোক। কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ‘জেলেদের দাবি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পেশ করা হচ্ছে। এছাড়াও জেলেদের ঋণসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির পরিকল্পনাও চলছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং