মোঃ রেজাউল ইসলাম লিটন, নীলফামারী
গত ১ অক্টোবর দৈনিক শিক্ষা বার্তা পত্রিকায় প্রকাশিত নিউজের প্রতিবাদ জানিয়েছে ডোমার সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর এ কে এম সিদ্দিকুর রহমান তিনি বলেন প্রকাশিত সংবাদটি মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও কাল্পনিক। একটি স্বার্থান্বেষী মহলের প্ররোচনায় এ মিথ্যা সংবাদের অবতারণা করা হয়েছে শুধু আমাকে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার পাশাপাশি আমার ক্ষতি করার জন্য।আমার বিরুদ্ধে কোনো দূর্ণীতি প্রমাণ না হওয়া সত্বেও বহিরাগত ২/১ জন ব্যাক্তি দূর্ণীতি সহ অন্যান্য বিষয়ে অনুমানের ভিত্তিতে মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করেছেন। যা আমার মর্যাদাহানিসহ মানহানি ও সামাজিকভাবে হেয় করেছেন। আমি উক্ত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ – ও নিন্দা জানাচ্ছি। জাতীয় শিক্ষানীতি অনুসরণ করে আমি কলেজ পরিচালনা করি এখানে অর্থ আত্মসাৎ এর কোন সুযোগ নেই।
শিক্ষার্থী চন্দন রায় শুভ বলেন, আগে আমাদের কলেজের ভবন এবং কলেজের অনান্য আসবাবপত্র অবস্থা ভালো ছিল না,প্রফেসর এ কে এম সিদ্দিকুর রহমান স্যার এই কলেজে আসার পর সকল উন্নয়ন করেছে।
আরেক শিক্ষার্থী প্রীতি রায় বলেন, আমাদের অধ্যক্ষ স্যার খুব ভালো মানুষ তিনি প্রতি সপ্তাহে অন্তত দু’দিন আমাদের কাছে যায় এবং পড়াশোনার খোঁজখবর নেয়, আমাদের অসুবিধার কথাগুলো শুনেন এবং সমাধানের চেষ্টা করেন। আমাদের কলেজে তিনি একটি নান্দনিক ফুলের বাগান তৈরি করেছেন যা আমাদের কলেজের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে।
শিক্ষার্থী লিমা বলেন, অনলাইনে একটি নিউজ দেখলাম যে আমাদের অধ্যক্ষ স্যার স্টুডেন্টদের সাথে অসৎ আচরণ করেন এই তথ্য ভিত্তিহীন ও বানোয়াট তিনি সবসময় আমাদের অনেক স্নেহ করেন।
পরিশেষে ডোমার সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর এ কে এম সিদ্দিকুর রহমান বলেন, দৈনিক শিক্ষা বার্তা পত্রিকায় তিনি যে নিউজটি প্রকাশিত করেছেন সেখানে আমার একটি বক্তব্য তিনি তুলে ধরেছেন অথচ ওই সাংবাদিক আমার সাথে কখনোই দেখা করে কোন বক্তব্য নেয়নি এবং আমাকে মুঠোফোনেও কখনো কল দিয়ে বক্তব্য নেয়নি তাহলে কি করে তিনি আমার উদ্ধৃতি দিয়ে বক্তব্য প্রকাশ করলেন ,সাংবাদিক নিউজে ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে অসদাচরণের যে অভিযোগ তুলেছেন তিনি সহ সকল সাংবাদিক সরেজমিনে কলেজে এসে আমার কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীদের সামনাসামনি যদি প্রমাণ করতে পারে যে আমি তাদের সাথে অসৎ আচরণ করেছি তাহলে আমি স্বইচ্ছায় চাকরি ছেড়ে চলে যাবো। আমি এহেন মিথ্যা সংবাদ প্রকাশে আমি তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।